ট্যাক্স প্রকারভেদ মূসকমূসক ই-সার্ভিসমূসক প্রশ্নভ্যাট কৌশলগত বিবৃতিমূসক প্রতিপালন নির্দেশিকামূসক আইনমূসক বিধিমালামূসক ফরমমূসক এসআরওমূসক সাধারণ আদেশমূসক আবেদনআমদানি শুল্কঅপারেটিভ ট্যারিফকাস্টমস ই-সার্ভিসকাস্টমস প্রশ্নকাস্টমস আইনকাস্টমস এসআরওকাস্টমস সাধারণ আদেশকাস্টমস আবেদনআবগারি শুল্কআবগারি আইনআবগারি বিধিমালাআবগারি এসআরওআবগারি আদেশসারচার্জআয়করআয়কর পরিপত্রআয়কর প্রশ্নআয়কর আইনআয়কর বিধিমালাআয়কর ফরমআয়কর এসআরওআয়কর সাধারণ আদেশ আয়কর আবেদনট্যারিফ শিডিউল
অনলাইন ভ্যাটের মৌলিক বৈশিষ্ট্য অনলাইন ভ্যাটের মৌলিক বৈশিষ্ট্য মৌলিক বৈশিষ্ট্য সম্প্রসারিত কর ভিত্তি প্রতিপালনকারী (Compliant) করদাতার জন্য প্রণোদনামূলক এবং অপ্রতিপালনকারী (Non-compliant) করদাতার জন্য কঠোর নজরদারীমূলক ব্যবস্থা ব্যবসা-বান্ধব পরিবেশ নিশ্চিত হবে এবং ব্যবসায়ের খরচ কমবে প্রকৃত বিক্রয় মূল্যের ভিত্তিতে কর নির্ধারিত হবে ব্যবসায়ের নিয়মিত হিসাবই মূসক নির্ধারণের ভিত্তি হবে হিসাব-ভিত্তিক নিবন্ধন, একটি কোম্পানির জন্য একটিই নিবন্ধন প্রযোজ্য রেয়াতের ক্ষেত্র ব্যাপকভাবে বিস্তৃত এবং রেয়াত গ্রহণ পদ্ধতি সহজ করা হয়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি খাত (এসএমই) কে উৎসাহিত করা হয়েছে ব্যবস্থাটি অনলাইন-ভিত্তিক হলেও ছোট ছোট করদাতাদের সুবিধার্থে সনাতন পদ্ধতিও সমান্তরালভাবে চালু থাকবে করদাতাগণকে আগাম কর পরিশোধ করতে হবে না এবং তারা সর্বোচ্চ ৪৫ দিন করের টাকা নিজের কাছে রাখতে পারবেন মাস শেষে হিসাব করে পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে কর পরিশোধ ও দাখিলপত্র জমা দিতে হবে বিষয়ভিত্তিক বৈশিষ্ট্য নিবন্ধন/তালিকাভুক্তি বার্ষিক করযোগ্য টার্নওভার ৩০ লক্ষ টাকার ওপর হতে ৮০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হলে তাকে তালিকাভুক্ত হতে হবে বার্ষিক করযোগ্য টার্নওভার ৮০ লক্ষ টাকার ওপর হলে তাকে নিবন্ধিত হতে হবে একটি কোম্পানির জন্য একটি মূসক নিবন্ধন প্রযোজ্য হবে নিবন্ধনের জন্য কোনো কাগজ-পত্র জমা দিতে হবে না যেকোনো সময় যেকোনো স্থান হতে অনলাইনে নিবন্ধন নেয়া যাবে কারো যদি অনলাইনে নিবন্ধন নেয়ার সুযোগ না থাকে তাহলে নিকটস্থ VAT Online Service Centre হতে সেবা গ্রহণ করা যাবে মূসক বিভাগীয় অফিস কিংবা কমিশনারেটে কাগুজে আবেদনও দাখিল করা যাবে কাগুজে আবেদনের ক্ষেত্রে সেন্ট্রাল প্রসেসিং সেন্টার (সিপিসি) এর স্টাফ কর্তৃক করদাতার দেয়া তথ্য অনলাইন ব্যবস্থায় ইনপুট দেয়া হবে নতুন ব্যবস্থায় যারা ইতোমধ্যে নিবন্ধিত তাদেরকে পুনঃনিবন্ধন গ্রহণ করতে হবে এবং কেবল নতুন করদাতাগণকে নতুন নিবন্ধন নিতে হবে, যার পদ্ধতি একই নিবন্ধনের বাধ্যবাধকতা নেই এমন ব্যক্তিও স্বেচ্ছায় নিবন্ধন গ্রহণ করতে পারবেন সরবরাহের মূল্য সকল বিক্রয় মূল্য ভ্যাটসহ (VAT Inclusive) নির্ধারণ করতে হবে প্রকৃত বিক্রয় মূল্যের ভিত্তিতে কর নির্ধারিত হবে নতুন মূসক আইনে পণ্য বা সেবা বিক্রির ক্ষেত্রে মূল্য ঘোষণা দেয়ার প্রয়োজন হবে না, কোনো ট্যারিফ বা সংকুচিত ভিত্তিমূল্যও নেই ব্যবসায়ী কর্তৃক তার উৎপাদিত পণ্য বা সেবার বিনিময় মূল্য তথা যে মূল্যে তিনি পণ্য বা সেবা বিক্রয় করেন ঐ মূল্যই হবে মূসক হিসাবের জন্য ভিত্তিমূল্য সারা বছর ধরে মূল্য-হ্রাস (উরংপড়ঁহঃ) প্রদান করা যাবে, হ্রাসকৃত মূল্যের মধ্যেই মূসক অন্তর্ভুক্ত থাকবে রেয়াত অর্থনৈতিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে ক্রয়কৃত প্রায় সবকিছুর জন্য রেয়াত পাওয়া যাবে যে মাসে ক্রয় করা হয়েছে তার পরবর্তী ২ (দুই) কর মেয়াদ পর্যন্ত রেয়াত গ্রহণ করা যাবে রেয়াতের জন্য একমাত্র দলিল ক্রয় চালানপত্র, স্থানীয় ক্রয়ের ক্ষেত্রে ফরম মূসক-৬.৩ এবং আমদানির ক্ষেত্রে বিল অব এন্ট্রি ক্রয় চালান হিসেবে বিবেচিত হিসাবরক্ষণ রেয়াত ভিত্তিক সহজ হিসাব ব্যবস্থা মূসক হিসাবরক্ষণ পদ্ধতি ব্যবসায়ের সাধারণ হিসাবরক্ষণ পদ্ধতিকে অনুসরণ করে মূল্য সংযোজন করের জন্য আলাদা হিসাব সংরক্ষণের সুযোগ নেই, ব্যবসার নিয়মিত হিসাবই হবে মূসকের জন্য হিসাব ব্যবসার নিয়মিত হিসাবে মূসকের জন্য ন্যূনতম কিছু তথ্য সংরক্ষণ করতে হবে একাধিক শাখা থাকলেও, একটি কোম্পানির জন্য একটিই হিসাব চলতি হিসাব ব্যবস্থা না থাকায় অগ্রিম কর পরিশোধের কোনো প্রয়োজন নেই শুধু করচালানপত্রের ভিত্তিতে মাস শেষে প্রদেয় করের হিসাব করতে হবে বকেয়া-ভিত্তিক হিসাব (Accrual Basis Accounting) অনুসরণ করা হবে কর পরিশোধ পদ্ধতি দাখিলপত্র জমার সময় বা পূর্বে কর পরিশোধ করতে হবে প্রতি করমেয়াদের কর পরবর্তী মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে পরিশোধ করতে হবে করদাতা মূসকের অর্থ সর্বোচ্চ ৪৫ দিন পর্যন্ত ব্যবসায়ের কাজে ব্যবহার করতে পারবেন সনাতন পদ্ধতির পাশাপাশি অনলাইনেও কর পরিশোধ করা যাবে অনলাইনে কর পরিশোধকে অগ্রাধিকার প্রদান করা হবে দাখিলপত্র যেকোনো সময় যেকোনো স্থান হতে অনলাইনে মূসক দাখিলপত্র পেশ করা যাবে যদি কোনো করদাতার অনলাইনে দাখিলপত্র পেশ করার সুযোগ না থাকে তাহলে নিকটস্থ VAT Online Service Centre হতে সেবা গ্রহণ করা যাবে মূসক বিভাগীয় অফিস কিংবা কমিশনারেটে কাগুজে দাখিলপত্রও পেশ করা যাবে কাগুজে দাখিলপত্রের ক্ষেত্রে সেন্ট্রাল প্রসেসিং সেন্টার (সিপিসি) এর স্টাফ কর্তৃক করদাতার দেয়া তথ্য অনলাইন ব্যবস্থায় ইনপুট দেয়া হবে দাখিলপত্র-ই হবে কর হিসাবের একমাত্র দলিল রিফান্ড দাখিলপত্রই রিফান্ডের আবেদন হিসেবে বিবেচিত হবে, আলাদাভাবে আবেদন করার প্রয়োজন হবে না আবেদনের ৩ (তিন) মাসের মধ্যে রিফান্ড প্রদান করা হবে ৩ (তিন) মাসের মধ্যে আবেদনটি নিষ্পত্তি না হলে আবেদনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে অনুমোদিত হয়েছে বলে বিবেচিত হবে রিফান্ডের অর্থ সরাসরি করদাতার ব্যাংক একাউন্ট-এ প্রেরণ করা হবে আপিল ও এডিআর অনলাইনে আপিল ও এডিআর- এর আবেদন করা যাবে অনলাইনে মামলার রায় পাওয়া যাবে প্রিন্টেড ফ্লা্য়ার ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন